শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
করোনাভাইরাস যখন ‘বিয়ে ভাঙার অস্ত্র’

করোনাভাইরাস যখন ‘বিয়ে ভাঙার অস্ত্র’

প্রেম করে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন মেয়ে। কিন্তু মেয়ের প্রেমিককে পছন্দ হয়নি বাবার। মেয়ে সাবালিকা হওয়ায় বিয়ে আটকানোর সাধ্য নেই তার। তাই দারুণ এক ফন্দি আঁটলেন তিনি। মেয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে আটকিয়ে দিলেন বিয়ে!

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস নাওর খবরে বলা হয়, গত সোমবার মধ্যপ্রদেশের ধান্ডওয়া প্রদেশের এক ১৯ বছরের তরুণী তার প্রেমিক ও বান্ধবীদের নিয়ে জেলা আদালতে হাজির হন। ম্যারেজ রেজিস্ট্রার বীরেন্দ্র ভার্মার কাছে প্রয়োজনীয় নথি জমা দেন ওই তরুণী। এ সময় আদালত চত্বরে ওই তরুণীর বাবা হাজির হন। তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রারকে বলেন, ‘আমার মেয়ে করোনা পজিটিভ।’

মেয়েকে করোনা আক্রান্ত বলায় থেমে যায় বিয়ে। ম্যারেজ রেজিস্ট্রার বীরেন্দ্র ভার্মা সঙ্গে সঙ্গে ওই মেয়েকে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। পরে ওই তরুণীর করোনা পরীক্ষা করা হলেও এখনো রিপোর্ট আসেনি। ১৪ দিনের জন্য তাকে হোম আইসোলেশনে পাঠিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য দপ্তর।

বীরেন্দ্র ভার্মা বলেন, ‘দুজনেই সাবালক-সাবালিকা। তারা বিয়ে করবে বলে আমার কাছে এসেছিলেন। কিন্তু মেয়েটির পরিবারকে দেখে মনে হলো, তারা বিয়েটিকে সমর্থন করে না। তাই হয়তো মেয়েটিকে করোনা আক্রান্ত প্রমাণিত করে বিয়েটা কিছুদিনের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেন।’

তিনি বলেন, ‘মেয়েটি করোনা আক্রান্ত শোনার পর আমাদের আর কিছু করার ছিল না। তাকে বাড়ি ফিরে যেতে বলি। আদালতের কর্মীরাও বাড়ি ফিরে যান।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com